Site icon RMG Life Information

বিস্ময়কর গল্প: 15 দিনের মধ্যে ওজন হ্রাস 5 কেজি | Astonishing Story: Weight loss 5kg within 15days

বিস্ময়কর গল্প: 15 দিনের মধ্যে ওজন হ্রাস 5 কেজি: আসসালামু আলাইকুম আশা করতেছি, আপনারা হয়তো সবাই ভাল আছেন। আমিও আপনাদোর দোওয়ায় ভালো আছি৤  আমি আপনাদের সামনে আজকে যে বিষয়টি নিয়ে আলাপ করব। সেটি হচ্ছে ভালো খাদ্যভাস৤ আমরা সকলেই যে খাবারগুলি গ্রহণ করে থাকি তা মূলত আমাদেরকে মোটা করে তুলে।  তাই আজকে আপনাদের সামনে স্যার জাহাঙ্গীর কবির এর পরামর্শ অনুযায়ী চলতে গিয়ে আমি আমার ওজন সাড়ে 85.5 কেজি থেকে এখন 79 কেজি তে নিয়ে এসেছি। এটা সম্ভব হয়েছে মাত্র 16 দিনে।

Almond, Kaju & Nut

 তো ওনার ভিডিও গুলো যখন দেখি তখন অনেক কমেন্ট আসে। আরে কমেন্ট গুলাতে অনেকেই জানতে চাই কি ডায়েট চাট ব্যবহার করব, কিভাবে খাবো যদিও স্যার এগুলো তার ভিডিওতে সুন্দর করে বলতেছে তবুও কিছু মানুষ জিজ্ঞাসা করে এই কথাগুলো । তাই তাদের কোথায় মাথায় রেখে আমি আমার এই 15 দিনে কিভাবে আমার ডায়েট চার্ট ফলো করেছি সেটা আপনাদের সামনে তুলে ধরবো৤ তো লেখাটির যদি ভালো লেগে থাকে, অবশ্যই কমেন্ট করবেন এবং অন্যের কাছে শেয়ার করবেন যেন তারাও উপকৃত হতে পারে।

আপনাদের সামনে আমি আমার এতদিনের যেটাই ফলো করছিলাম সেটা শেয়ার করব।  এটা করতে গিয়ে প্রথমে আমি বলেনি আমি হচ্ছে একজন চাকুরীজীবি, প্রাইভেট কোম্পানিতে চাকরি করি৤ সকাল সাড়ে আটটায় আমি বাসা থেকে বেরোই সন্ধ্যা সাতটা সাড়ে সাতটার দিকে বাসায় ফিরে আসি। আর সন্ধ্যা সাড়ে সাতটা থেকে ফ্রি বাসায় এসে বিভিন্ন ধরনের খাবার খেয়ে ঘমিয়ে পড়ি৤ আবারো তার পরদিন সকালে অফিসে যেতে হয় এভাবে আমার ছয়টা দিন অতিবাহিত হয়৤ আর মধ্যখানে একদিন সাপ্তাহিক ছুটি ”শুক্রবার”৤

এর মধ্যে আমি এক সপ্তাহের আমার খাওয়া তালিকাটা আপনাদের সামনে তুলে ধরলে 15 দিনে পুনরাবৃত্তি খাবারটা এভাবেই হয়ে যায় আপনারা বুঝতে পারবেন।

Boil Vegetables

আমি যেদিন ডঃ জাহাঙ্গীর কবির স্যারের ভিডিওগুলা শুনি তারপর থেকে একদিন ডিসিশন নেই আজকে থেকে আমি শুরু করবো৤ তো সেটা ছিল শুক্রবার, শনিবার এর সকাল থেকে আমি শুরু করি৤ মর্নিং এ আমি আমার স্ত্রীকে বলি যে আমি এভাবে চলবে তো আমার এগুলো তৈরি করে দিতে হবে৤ তার জন্য আরো অনেক সুবিধা হল। আমার স্ত্রী সকালে প্রতিদিন আমার জন্য রুটি বানায়৤ এই রুটির সাথে আবার ডিম এবং থাকতো একটা ভাজি৤ এটা নিয়ে তার ঘুমের ডিস্টার্ব হতো বা খুব বিরক্ত হতো৤ এটা আসলে সকালে ঘুম থেকে উঠেই রুটি বানানোর কাজটা খুব কঠিন। আর আমারও একটা মনের ভিতরে ছিল যে প্রতিদিনই রুটি খাচ্ছি সকালবেলা আসলে কি শরীরে কোন কাজ হচ্ছে৤ আবার আমার স্ত্রী কষ্ট করতেছে৤ তো সেইটা দিক খেয়াল করে স্যারের ভিডিও গুলো শুনে বুঝলাম যে, আসলে ভাত-রুটির মধ্যে কোন তফাৎ নেই এটা আসলে একটা চেঞ্জ আনা দরকার৤ তাই শনিবার থেকেই আমি আমার সেই ডায়েট শুরু করে দেই।  তবে তার আগে বলতে চাই আমি বাজার থেকে এই জিনিসগুলো যোগাড় করে দিই আমার স্ত্রীকে কাজুবাদাম, কাঠবাদাম, অলিভ অয়েল, ঘী, চিনাবাদাম, সবজি প্রচুর পরিমাণে সামুদ্রিক মাছ৤  এই জিনিসগুলো হাতের নাগালে থাকে।

Lunch, Dinner, Breakfast Food

এরপর আমি আমার স্ত্রীকে বললাম যে, আমি এখন থেকে সকালে সবজি খাব সবজির সাথে তুমি আমার ডিম ভাজি করে দিবা৤ আর এই তিন রকমের বাদাম ঘি দিয়ে ভাজা দিবা৤ তো এগুলোই হচ্ছে আমার সকালের খাবার, দুপুরে খাবার এবং রাতের খাবার৤ তো জাস্ট আমি স্যারের জিনিস গুলা ফলো করে থাকি৤ স্যারের চারটা বিষয়ের উপর খুব গুরুত্ব দিত৤ সেটা হচ্ছে-

ক) সময় মতন ঘুমানো

খ) টেনশন মুক্ত থাকা

গ) ভালো খাবার গ্রহণ করা

ঘ) সপ্তাহে দুই দিন রোজ রাখা৤

ভেবে দেখলাম এগুলা করা তেমন কোনো কঠিন কাজ না এবং নিজেকে ঠিক করলাম এটাই করতে হবে৤ কারণ আমি এর আগে অনেক চেষ্টা করছি ভাত কম খেয়েছি, সবজি বেশি খেয়েছি, চা বাদ দিয়ে দিয়েছে৤  তো তেমন কোন একটা কাজ হয় নাই৤ রিপিডলি কমেন আসে নাই ৤ তাই স্যারের লজিক গুলা, নির্দেশগুলো আমার খুব মনে ধরলো, তাই আমি শুরু করে দিলাম৤

 আমার বলে নেওয়া দরকার প্রথমে আমি কিভাবে চলতাম আমার জীবনের প্রতি দিনটা৤ আমি সেটা আগে উল্লেখ করব তারপর আমি স্যারের ডায়েট গুলা কিভাবে খাওয়া শুরু করলাম কি কি খাচ্ছি একসপ্তাহে সেটা আপনার কাছে তুলে ধরব।

আগের খাবার অভ্যাশ- আমি প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে, গোসল করে ফ্রেশ হয়ে অফিস যাওয়ার আগে, আমি রুটি খেতে বসি, রুটির সাথে ভাজি থাকে৤ আর যদি গরুর মাংস বা মুরগির মাংস যেকোনো একটা মাংস থাকে ৤ যেদিন মাংস থাকবে সেদিন ডিম থাকবে না ৤ আর যেদিন ডিম থাকবে অবশ্যই সাথে একটা বাজি থাকবে ৤ তো এই হচ্ছে সকালকার খাবারের বর্ণনা৤ সকালের খাওয়া শেষ করার কিছুক্ষণ পর 10 থেকে 15 মিনিট পর আমি গুরো দুধ দিয়ে একটা চা খাইতাম৤ একটা ফুল কাপ, যেটা বাইরের দোকানে চা বিকেতার 2দুই চায়ের কাপের সমান। এই চাটা খাওয়ার পর আমি দেখতাম শরীরেও তেমন একটা উৎফুল্ল পায়তাম না৤ একটু ক্লান্ত ভাবে মনে হচ্ছে কিন্তু মজা করে খাইলাম ৤ এটাই ছিল মনে সান্ত্বনা ৤ এখন দেখি এটা সম্পূর্ণ আমাদের ভুল ছিল।  এরপর অফিসে গিয়ে অফিসে বরাবরই সকালে রং চা, কফি না হলে দুদচা যে যেটা খেতো চায় সেটা থাকে৤ তো আমি খাইতাম না খেলে এক কাপ চায়ের কোয়াটার খেতাম৤ তো তারপরও একটা খাওয়া হতো সেটা কফি খাওয়া দিয়ে৤ এরপর কলিগদের মধ্যে সিঙ্গারা সমুচা নিয়ে আসতো সেটা খাওয়া হতো৤ এরপর দুপুরে আমাদের অফিসের লাঞ্চের ব্যবস্থা আছে সেখানে খাওয়া হতো, সেখানে আমি খাইতাম সবজি মাছ বা মাংস বা যেকোনো একটা তরকারি থাকতো। দুপুরে খাওয়ার পর আবার অফিসের নিচে গিয়ে দোকানে চা খেতে চলে যেতাম৤ না হলে বিকেলে একটা চা খাওয়া হতো এরপর আর খাওয়া হতো না৤ অফিস ছুটির পর বাসায় এসে আবার অফিস থেকে ফোন করে বলতাম যে, আজকে বিকালের নাস্তা কি? সে আমাকে খুশি করার জন্য আমার পছন্দের অনেক কিছুই তৈরি করত বেগুনি, পেঁয়াজু, আরো কিছু সাসলিক এগুলা তো সবগুলোই ছিল সবিন তেলেভাজা সাবগুলো ছিল আমার জন্য ক্ষতিকর। আবার বাসায় এসে সেগুলো সম্পূর্ণ খেয়ে যদি মনে হল যে সময় আছে সন্ধ্যায় হতে, এর মধ্যে আবারো একটা ঘন করে দুধ চা খাইতাম৤ খাওয়ার পর বসে টিভি দেখতাম আমার প্রিয় অনুষ্ঠান হচ্ছিল কমেডি কাপিল৤ শনিবার রবিবার এটা দেখতে আমি সাথে গানের কিছু অনুষ্ঠান ছিল কম্পোজিশন এভাবেই মূলত সারাদিনের খাওয়া৤ স্ত্রীর বাসায় একা থাকতো কোন জব করে না তো সে সন্ধ্যা খাবার জন্য অনেক কিছু আয়োজন করত৤ সেটা আবার পেট পুরে খেয়ে থেকে বারোটার মধ্যে শুতে যাওয়া হতো না৤  তো আপনারা এখন অনেকেই বুঝে গেছেন যে, আসলে আমি আমার শরীরেও উপড়ে কতটা অনিয়ম চালিয়েছে বা যারা এই মুহূর্তে করতেছেন তারাই বুঝতেছেন যে আসলে কতটা অনিয়ম হচ্ছে৤ স্যার এর ভিডিওগুলো সাথে আমাদের প্রতিদিনের কর্মব্যস্ততায় চলার যেয়ে নিয়ম গুলো সেগুলো আসলে আমরা ফলো করি না এবং আমরা আমাদের শরীরের পিপদটা নিজেই ডেকে আনি তো প্রতিদিন আমার এভাবেই শুরু হয় আবার এভাবেই শেষ৤

এখন আমি যেটা আপনাদের সামনে তুলে ধরবো সেটা হচ্ছে- আমি যেহেতু একজন চাকুরীজীবি আমার দুপুরের খাবারটা কিভাবে হয় অফিসে, কিভাবে দেয় সেটার উপর।

তো আমাদের অফিসে সপ্তাহে ছয় দিন যে খাবারগুলো দেয় তার বর্ণনা দিব।

শনিবার দিনটা ভালো একটা খাবার দেয় রিচফুড ৤ পোলাও, খিচুড়ি, খিচুড়ি এর সাথে থাকে গরুর মাংস আর বেগুন ভাজি যেহেতু আমি অফিসে কিছু নিয়ে যায় না ৤ সেই কারনে সবজি হিসেবে বেগুন ভাজি আর গরুর মাংস 2 পিস থাকে সেটা খায়৤ কোন ভাত খায় না৤  সাথে থাকে শশা, এই তিনটা জিনিস মিলে আমি দুপুরের খাবার খায়।

রবিবার এই দিন থাকে মাছের মাথা দিয়ে মুড়ি ঘন্টো ৤ আর মাছ সাথে একটা সবজি আর থাকে ডাল৤ আমি এখান থেকে সবজিটা নিই, সবিজিতে যদি আলু দেওয়া থাকে সেওটা বাদ দিয়ে দিই৤ আর মাছটা শুধু খায়৤ সে ক্ষেত্রে আমাদের কিন্তু ভেজিটেবল ওয়েল আমার ভেতরে ঢুকে৤ এই হচ্ছে রবিবারে দুপুরের খাওয়া ।

সোমবার এই দিনে খাবার হচ্ছে মুরগি, সোনালি মুরগি আর সাথে থাকে শসা, সবজি ব্যাস ৤ এই দিনে আমি মুরগির মাংস টুকু নিই, সবজি টুকুনি আর শশা এই তিনটা দিয়ে দুপুরের খাবারটা গ্রহন করে থাকি।

মঙ্গলবার- এইদিন আবারো মাছ সেটা রুই মাছ হতে পারে, ইলিশ মাছ হতে পারে, পাবদা মাছ হতে পারে এ তিনটের মধ্যে মূলত সীমাবদ্ধ থাকে৤ তো আবার মাছের এক পিস আর সবজি আর সাথে হালকা ডাল কোন দিন নেই আর কোন দিন নেই না, এগুলো খেয়ে আসি।

বুধবার এই দিনে আবারো মুরগির খাওয়ার স্টাইল যেদিন মুরগি দিয়েছিল সেই দিনের মত দুপুরের খাবার খেয়েছি।

বৃহস্পতিবার এই দিনে সিদ্ধ ডিমের তরকারি দেই৤ ভেজেও খাওয়া দরকার কিন্তু যদি ভাগ্যে থাকে তাহলে পেয়ে থাকি, আর না হলে সিদ্ধ ডিম সবজি এই দুইটা দিয়ে খেয়ে দুপুরের খাবার খেয়ে থাকি।

বন্ধুরা তাহলে এইবার বুঝেছেন যে, আসলে ছয়দিনের অফিসে দুপুরে আমি কিভাবে খেয়ে থাকি৤ এরপরে যদি দুপুরে খাওয়ার পর আমার খিদা আসে তাহলে আমি বাইরে গিয়ে পাঁচ থেকে দশ টাকার চিনা বাদাম কিনে খেয়ে থাকি৤ এভাবে আমার সন্ধ্যা পর্যন্ত চলে যাই আর সন্ধ্যায় যে, ডাক্তার জাহাঙ্গীর স্যারের যে খাবার গুলো সেগুলো বাসায় এসে খেয়ে থাকি এবং সেগুলো অবশ্যই অলিভ অয়েল তেল বা ঘি দিয়ে খেয়ে থাকিএভাবে আমি কিন্তু পনের দিনে সাড়ে পাঁচ থেকে ছয় কেজি ওজন কমিয়েছি৤ এরমধ্যে আবার একদিন আমি রোজা রেখেছিলাম শুধু পানি খেয়ে।

রোজা যেভাবে উনি করতে বলতেছিল অটোফেজি চালু হওয়ার জন্য৤ আমি তার আগে রাত্রে ভালোমতন খেয়েছিলাম নয়টার মধ্যে ৤ আটটার মধ্যে খেতে বলছিল তো নয়টার মধ্যে খেয়ে সেহেরির টাইমে আমি আরাই গ্লাস পানি খেয়েছি একটু লবণ দিয়ে৤ আমার আসলেই সারাদিন কোনো খিদা লাগে নাই৤ একটুখানি খারাপ লাগছিল, যেহেতু সবসময় পানি খায় তার জন্য৤ তো অফিসে এফতারির জন্য এগুলা আয়োজন করা সম্ভব হয় নাই৤ তো আমি সেখানে বাদাম নিয়ে গেছিলাম ওখানে খেয়েছি আর বাসায় এসে সবজি খেয়েছি।

এখন আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব আমার খাদ্যতালিকা থেকে আমি কি কি বাদ দিয়ে দিছি৤ প্রথমত চা তো আমি খাচ্ছি না, যেটা দিনে চারবার খেতাম৤ চিনি দিয়ে বা কোন প্রকার ফল খাচ্ছি না, যেটাতে মিষ্টি আছে৤ মাঝেসাজে আমরা ফল খাই৤ সেসাথে সিঙ্গারা জিলাপি কোন কার্বোহাইড্রেট আছে প্রসেস সেটা খাচ্ছি না৤ সেটা যেই হোক না কেন৤ শুধু চলতেছে মুরগির ডিমে, মাছ আর সবজির উপর।

Good Food, Weight Loss Food

এখন অনেক বলে তাহলে আপনি খাচ্ছেন কি? সবকিছু বাদ না আসলে আমি অনেক কিছুই খাচ্ছি৤  এখন আমি আপনাদের সামনে আমি আমার ডায়েট খাবার কি ভাবে খেয়েছি সেটা আলোচনা করব।

দুপুরের খাবারটা তো আমি অফিসের টায় খায়৤ তো সকাল কার খাওয়ার আমি স্যারের পরামর্শ অনুযায়ী আমি একটা ডিম ভাজি, বাদাম তিন ধরনের সাথে একটা সবজি৤

সন্ধ্যার খাবারহচ্ছে একটা সবজি একটা মাছ আর যদি এরপরেও যদি খিদা থেকে থাবে তাহলে আবারও বাদাম না হলে ওই দুইটার মধ্যে সীমাবদ্ধ।

এভাবেই আমি 15 (পনের) দিন অতিবাহিত করেছি প্রচুর পরিমাণে পানি, শুক্রবারে আমি একটা করে ডাব খেয়েছি । এরমধ্যে সপ্তাহে দুই-তিন দিন আমি 30 মিনিট করে হাঁটা যেটা 1.5 মাইলের সমান৤ এক্সেসাইজ হিসেবে আমি হাঁটা এবং বাসার ভিতরে ব্যায়াম করে থাকি৤  আমি এর আগে বডিবিল্ডিং এক্সেসাইজ করতাম৤ এখন সেটা করি না কিন্তু হালকা করি৤ এক্সেসাইজ না করলে আসলে ফ্যাটটা তেমন কাটেনা৤ তো মোটামুটি আমি আল্লাহ দিলে সুস্থ আছি৤ ইনশাআল্লাহ আরো কোনদিন এভাবে আমি চলব হয়তোবা আমি 75কেজি আসতে পারলে আমি অনেক উপকৃত হব৤ চেষ্টা করব এই ওজনটা কে আর না বাড়ানো৤ সেটা সবকিছুকে নিয়ন্ত্রণে রাখবো যদি বেশি হয়ে যায়, তাহলে সেটাকে বান করার চেষ্টা করতে হবে৤ আর ভালো খাবার অবশ্যই খাবো৤ আমার বাসায় এখন আমি ভেজিটেবল অয়েল টোটালি বাদ দিয়ে দিয়েছি৤ আমি এখন সরিষার তেল টা খায় সবসময়ের জন্য৤ যারা নিতে চান আমার সাথে যোগায়োগ করলে আমি দিতে পারবো৤ 1(এক) কেজি থেকে 5 (পাচ) কেজি পযর্ন্ত৤ যে কোন সময় কুরিয়ারের মাধ্যমে ৤ যদি আপনাদের লেগে থাকে তাহলে আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন৤ কমেন্টে আপনি মেসেজ করলে আমি পাঁচ লিটার করে একজন আপনাদেরকে দিতে পারব।

আর আপনারা অনেকেই ভাবতে পারেন যে, আমার এই যে এটা ডঃ জাহাঙ্গীর কবির স্যার যে খাবারগুলো খেতে বলছে এগুলা অনেক ব্যয়বহুল৤ আসলে একটু দাম কিন্তু আমরা সারাদিনে যে খাবারগুলো খেয়ে থাকতাম আগে সেগুলোর মূল্য বিবেচনা করলে, আসলে তেমন খরচ আসে না৤ তো একটু বেশি যায় তার জন্য তিনি বলছে যে সরিষার তেল খেতে সেটার দাম অনেক কম 1 কেজি 130/- 150/- টাকা হলে এক কেজি অলিভ অয়েলের দাম পড়ে 1200/- বারোশো টাকা।

Fat Killer Food

তো বন্ধুরা আশা করি এই লেখাটি পড়ে আপনারা অবশ্যই বুঝতে পেরেছেন যে, ডায়েট র্চাটটি আসলে টেবিল আকারে ডায়েট চার্ট না৤ তো আপনারা প্রতিদিনের সকাল-দুপুর-সন্ধ্যা কি খাবেন কিভাবে চলবেন সেটার ওপর এভাবেই আপনারা চেষ্টা করলে অবশ্যই সাকসেস হবেন৤ আমার ওয়েট কমানোর জন্য কোন ক্লান্তি লাগে না৤ আপনার ওয়েবসাইটে কমেন্ট জানাবেন৤ অবিশ্বাস্য মনে হবে চেষ্টা করবেন স্যার এর ভিডিও গুলো দেখবেন, আমারও খাওয়ার ভিডিও গুলো দেখবেন, কিভাবে তৈরি করবেন দেওয়া আছে সেগুলো আমি লিংক দিয়ে দিব এখানে ভিডিওটি এবং আমার লেখাগুলো যদি ভালো লেগে থাকে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাবেন আর শেয়ার করবেন৤ আমার জন্য দোয়া করবেন যেন, আমি আশানুরূপ পেয়ে থাকি এবং ওই ভাবে রাখতে পারি।

(Visited 107 times, 1 visits today)
Exit mobile version